March 19, 2024, 11:10 am

শিরোনাম :
বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে আমাদের ধরে রাখতে হবে: সাহাদাত হোসেন রনি ৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য ঐতিহাসিক ভাষণ: সাহাদাত হোসেন রনি একুশের মূল চেতনা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে: সাহাদাত হোসেন রনি একুশ আমাদের চেতনা, একুশ আমাদের বিশ্বাস: সাহাদাত হোসেন রনি স্বাধীনতার পূর্ণতার দিন বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: সাহাদাত হোসেন রনি কক্সবাজার ১ আসনে নিশ্চিত পরাজয় জেনে শেষ মূহুর্তে জাফর আলমের ভোট বর্জনের ঘোষণা বাঙালি জাতির আস্থার নাম হলো ছাত্রলীগ: সাহাদাত হোসেন রনি সবাইকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাহাদাত হোসেন রনি চৌদ্দগ্রামে বিএনএফের প্রার্থী জসিম উদ্দিনের ব্যাপক গণ সংযোগ বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি হলেন সাইদুর রহমান
পেকুয়ার ইউএনও এবং ওসি কে অবহিত করণের আচড়

পেকুয়ার ইউএনও এবং ওসি কে অবহিত করণের আচড়

সাইফুল ইসলাম বাবুলঃ সময়ের গতিতে সব উল্টে যায়। পাল্টানোয় নিয়ম। পেকুয়ায় অনেক উলোট পালোট চলছে। ইতিমধ্যে বিদায় নিলেন সাবেক ইউএনও এবং ওসি। এসেছেন নবাগতরা। নতুন ইউএনও মহোদয় একজন বিদূষী, মননে মেধায় অনেক দূর এগিয়ে মনে হয পেকুয়াবাসী ভাগ্যবান। নতুন ওসি মহোদয়কে দেখলাম তারুণ্যদীপ্ত। কীর্তিমান পুরুষ। পেকুয়াবাসী আশায় বুক বেঁধেছে, সৃষ্টিতে একজন অন্যজনকে ছাড়িয়ে যাবে। পুরাতনদের রেখে দেয়া কাজ এবং স্বীয় উদ্ভাবন দিয়ে পেকুয়ার সেবা করে যাবেন অনেক প্রত্যাশা নিয়ে আজকের এই নিবেদন। প্রথম বলবো অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, মতলববাজ নেতৃত্বের লেবাসধারী কিছু লোক যাদের বিচরণ সর্বত্রই।

তাদের লক্ষ্য একটাই অবৈধ উপার্জন, কাজ নেই, কর্ম নেই, ব্যবসা নেই শুধু ধান্দাবাজিতে ব্যস্ত। খোজ করলে জানা যাবে বিয়ে বাড়িতে টাকা, চাষাবাদে টাকা, ঘর বাঁধতে টাকা, মিথ্যা মামলা ও ভয় দেখিয়ে টাকা, রাজনীতির পদ বিক্রি করে টাকা, ন্যায়-অন্যায়ের বালাই নেই। তারা যেনো অঘোষিত সেকান্দর বাদশা। পারলে আলো-বাতাসের খাজানাও নিতো। কেউ কথার চলে এ কথাগুলো বললে টোকাই প্রস্তুত রাখে কেনো নেতাকে অপমান করা হলো। হয় মার নয় অপমান। থানায় অভিযোগ করা যাবেনা যদি যায় তাহলে খবর আছে যেনো ফ্যাসিবাদ “তাহাই সত্য যাহা বলিবো আমি “। আামি নাম বলছি না কারণ ভাসুরের নাম উচ্চারণ বেয়াদবী, পেকুয়ার রিক্সাওয়ালাও চাঁদার আওতায়। উন্নয়ন কর্মকান্ড যাচ্ছে-তাই।

পেকুয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় ঠিকাদারেরা কালক্ষেপন ও নিম্নমানের কাজ করেন। বন্যানিয়ন্ত্রণ তথা পানি নিষ্কাশন প্রভাবশালীদের নিয়ন্ত্রণে। বিরোধীদল শম্ভুক গতিতে চলছে। তাদের কোনো কাজ নেই যেনো শীতো নিদ্রায়। তবে তাদের কিছু লোক সরকারি দলে ধার দেয়া হয়েছে। তারাই এখন জল ঘোলা করে চলেছেন। সরকারি দল বহুদা বিভক্ত। একদল সুবিধার সেন্ডিকেট, অন্যদল টোকাই গিরিতে, আরেকদল সব হারিয়ে রিক্ত সিক্ত তারা আবার সয়ে যাচ্ছেন নির্যাতন মামলা ইত্যাদি। মুক্তিযুদ্ধ থেকে এ পর্যন্ত যেসব পরিবার আওয়ামীলীগের সাথে সম্পৃক্ত ছিলো তারা অনেকটাই নির্লোভ এবং প্রতিবাদী ছিলো। এখন দল থেকে তারা তিরোহিতো। অবজ্ঞা, অবহেলা, মামলা, হামলায় জড়িত যারা দলের নাম ভাঙ্গিয়ে অবৈধ উপার্জনের মাধ্যমে কোটিপতি তারাই এখন সুবিধার মাঝি। বিনা পুঁজিতে কোটিপতি হওয়ায় “আমি কি হনুরে” ভাব নিয়ে চলছে চলুক তবে ভালোভাবে চললেই হলো কিন্তু চলছেনা।

আসু দৃষ্টি আকর্ষণ পেকুয়া বাজারে যানজট, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক স্বল্পতা, দালালের দৌরাত্ম্য, সুবিধার মাঝিদের লাগাম টানা, ভালো শিক্ষিত ওজনী লোকদের বিভিন্ন কমিটিতে স্থান দেয়া ব্যবসা-বাণিজ্য ও নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করন। আগে জমিদার ছিলো, এখন নেই উঠেছেন নব্য বর্গী যারা মানুষের নাভিশ্বাস তুলেছেন। পেকুয়ার বনাঞ্চল তথা টৈটং বারবাকিয়া এবং শিল খালীর প্রকৃতি সংরক্ষণ পাহাড় অতীব জরুরী। প্রত্যেক গ্রামে মহল্লায় পাড়ায় যে ভালো মানুষ নেই তা নয় তারা নীরব তাদের সাথে মত বিনিময় হয়তো ভালো কিছু বেরিয়ে আসতে পারে তাদের একটু সবল করুন। সর্বশেষ উপজেলা সদরের পেকুয়া চৌমুহনীকে একটু সন্ত্রাস মুক্ত রাখুন মানুষ প্রয়োজনে আসে কিন্তু হামলার শিকার হয় অতীতে বিচার পাইনি বলে নীরব কান্নায় ঘরে ফিরে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Comments are closed.




© All rights reserved © 2020 districtnews24.Com
Design & Developed BY districtnews24.Com