March 29, 2024, 5:37 am

শিরোনাম :
২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবসে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাহাদাত হোসেন রনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে আমাদের ধরে রাখতে হবে: সাহাদাত হোসেন রনি ৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য ঐতিহাসিক ভাষণ: সাহাদাত হোসেন রনি একুশের মূল চেতনা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে: সাহাদাত হোসেন রনি একুশ আমাদের চেতনা, একুশ আমাদের বিশ্বাস: সাহাদাত হোসেন রনি স্বাধীনতার পূর্ণতার দিন বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: সাহাদাত হোসেন রনি কক্সবাজার ১ আসনে নিশ্চিত পরাজয় জেনে শেষ মূহুর্তে জাফর আলমের ভোট বর্জনের ঘোষণা বাঙালি জাতির আস্থার নাম হলো ছাত্রলীগ: সাহাদাত হোসেন রনি সবাইকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাহাদাত হোসেন রনি চৌদ্দগ্রামে বিএনএফের প্রার্থী জসিম উদ্দিনের ব্যাপক গণ সংযোগ
বাংলাদেশের মানবাধিকার বিষয়ে মার্কিন প্রতিবেদনের মান নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রশ্ন

বাংলাদেশের মানবাধিকার বিষয়ে মার্কিন প্রতিবেদনের মান নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রশ্ন

ডিএন২৪ ডেস্ক

ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের বাংলাদেশী কর্মকর্তাদের মিডিয়া রিপোর্ট এবং কিছু এনজিও থেকে তথ্য সংগ্রহ করে প্রাথমিক খসড়া তৈরি করেছেন উল্লেখ করে বাংলাদেশের মানবাধিকারের বিষয়ে মার্কিন প্রতিবেদনের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

তিনি বলেন, এনজিওগুলো সব সময়ই সব জায়গায় নেতিবাচক জিনিস দেখে এবং অন্য একটি দল আছে যারা শুধু বিদেশে আশ্রয় চায় এবং সুবিধা পাওয়ার জন্য দেশের নেতিবাচক চিত্র তুলে ধরে।

বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

বাংলাদেশ সরকার মনে করে যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের নামে অন্যান্য দেশের মূল্যবোধ যেমন-এলজিবিটি অধিকার, সমকামী বিবাহ ইত্যাদি চাপিয়ে দেয়ার প্রবণতা ‘দুঃখজনক এবং অযাচিত’।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের সাম্প্রতিক ‘২০২১ কান্ট্রি রিপোর্টস অন হিউম্যান রাইটস প্র্যাকটিস’-এর কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘কিছু মতামত এসেছে… তারা মানবাধিকারের নামে আমাদের ধর্মকে আঘাত করতে চায় এবং আমরা তা প্রত্যাখ্যান করেছি’।

তিনি বলেন, মতামত মানবাধিকার নয় এবং বাংলাদেশের মানবাধিকারের অগ্রাধিকার হচ্ছে খাদ্যের অধিকার, শিক্ষার অধিকার, আশ্রয়ের অধিকার, সঠিক বাসস্থান এবং স্বাস্থ্যসেবা। ‘এগুলো মানবাধিকার।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ওয়াশিংটনে তাদের খুব ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে এবং দুই পক্ষই আগামী বছরগুলোতে সম্পর্ক উন্নত করতে চায়।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের একটি ‘খুব শক্ত ও স্বাধীন’ নির্বাচন কমিশন রয়েছে এবং এর গণতন্ত্র অত্যন্ত স্বচ্ছ।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। এটি (নির্বাচন) বাংলাদেশে একটি উৎসব। আমরা নির্বাচনে সব দল চাই।’

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সাথে তার বৈঠকের কথা উল্লেখ করে মোমেন বলেন, ‘তারা আমার পুরো প্রতিনিধিদলকে অনেক সম্মান দিয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাপান, পালাউ ও সিঙ্গাপুরও গেছেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমার পুরো ট্রিপটি খুব ইতিবাচক ছিল।’

সূত্র : ইউএনবি

নিউজটি শেয়ার করুন

Comments are closed.




© All rights reserved © 2020 districtnews24.Com
Design & Developed BY districtnews24.Com