April 16, 2024, 2:23 pm

শিরোনাম :
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাহাদাত হোসেন রনি পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাহাদাত হোসেন রনি ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবসে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাহাদাত হোসেন রনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে আমাদের ধরে রাখতে হবে: সাহাদাত হোসেন রনি ৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য ঐতিহাসিক ভাষণ: সাহাদাত হোসেন রনি একুশের মূল চেতনা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে: সাহাদাত হোসেন রনি একুশ আমাদের চেতনা, একুশ আমাদের বিশ্বাস: সাহাদাত হোসেন রনি স্বাধীনতার পূর্ণতার দিন বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: সাহাদাত হোসেন রনি কক্সবাজার ১ আসনে নিশ্চিত পরাজয় জেনে শেষ মূহুর্তে জাফর আলমের ভোট বর্জনের ঘোষণা বাঙালি জাতির আস্থার নাম হলো ছাত্রলীগ: সাহাদাত হোসেন রনি
দুটি এনজিও’র বিরুদ্ধে হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগ

দুটি এনজিও’র বিরুদ্ধে হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগ

ডিএন২৪ ডেস্কঃ মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন’ ও ‘বাঁচতে শেখা’ নামের দুটি এনজিও বিভিন্ন স্থানে সেমিনার করে হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ ও বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। শনিবার (১৯ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জোটের নেতারা এ অভিযোগ তোলেন।

বক্তারা বলেন, আমরা দীর্ঘ দিন ধরে লক্ষ করছি, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন ও বাঁচতে শেখা এনজিও দুটি হিন্দু সম্প্রদায়ের বিধি বিধান পরিবর্তনের জন্য নানা অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা হিন্দু সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ করার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় যেকোনও অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য হিন্দু সমাজ দায়ী থাকবে না।

বিজ্ঞাপন

তারা বলেন, হিন্দু উত্তরাধিকার আইনের কোনও ধরনের পরিবর্তন হিন্দু সমাজ সহ্য করবে না। ধর্মীয় বিধি বিধান রক্ষা করতে হিন্দু সমাজ সারাদেশে ব্যাপক আন্দোলনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে এবং হিন্দু বিধি বিধান রক্ষা করতে যেকোনও ধরনের ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত আছে।

বক্তারা আরও বলেন, আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, কথিত সুরক্ষা আইন হিন্দু সমাজের কোনও কাজে আসবে না। সংখ্যালঘু সমস্যার একমাত্র সমাধান জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসন, পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং একটি সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করা, যেখানে একজন মন্ত্রী থাকবেন। একইসঙ্গে ২০২১-২২ অর্থবছরে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য জনসংখ্যা অনুপাতে ২ হাজার ২৫৮ কোটি ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ করতে হবে এবং অতিরিক্ত ৫ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্দ দিতে হবে; যা দিয়ে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মডেল মন্দির নির্মাণ করতে হবে। রথযাত্রায় একদিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে। হিন্দু ধর্মের বিধি বিধানের কোনও ধরনের পরিবর্তন করা যাবে না, করতে দেওয়া হবেও না। একইসঙ্গে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন ও বাঁচতে শেখা নামক হিন্দু ধর্মবিরোধী ও সমাজবিরোধী এনজিওর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে জাতীয় সংসদে ৬০টি সংরক্ষিত আসন রাখতে  হবে।

অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্ৰ প্রামাণিক। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মহাজোটের সপ্তর্ষি মণ্ডলের সদস্য রূপানুগ গৌর দাস ব্রহ্মচারী, হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট দীনবন্ধু রায়, সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রদীপ চন্দ্র, প্রদীপ কুমার সরকার, জগদীশ চন্দ্র রায় প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

Comments are closed.




© All rights reserved © 2020 districtnews24.Com
Design & Developed BY districtnews24.Com