September 9, 2024, 2:18 pm

শিরোনাম :
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে মানসিক প্রতিবন্ধী যুবকের মৃত্যু ‘গণ অধিকার পরিষদ’ ৫১তম রাজনৈতিক দল হিসেবে ট্রাক প্রতীকে নিবন্ধ পাওয়ায় আনোয়ার হোসেনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ‘গণ অধিকার পরিষদ’ ৫১তম রাজনৈতিক দল হিসেবে ট্রাক প্রতীকে নিবন্ধ পাওয়ায় ইঞ্জিনিয়ার নেয়ামত উল্লাহর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন পেকুয়ায় আনন্দ মিছিল গণঅধিকার পরিষদের তারেক রহমানের কারামুক্ত দিবসে জুয়েল আহমেদের শুভেচ্ছা পেকুয়ায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান এর সাথে চায়না এ্যাম্বেসডর মি. ইয়াও ওয়েন-এর সৌজন্য সাক্ষাৎ বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের অন্যায়ের সাথে জড়িত না থাকার কঠোর হুঁশিয়ারি দীর্ঘ ১৭বচর পর চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়ন জামায়াতের প্রকাশ্যে কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য ঐতিহাসিক ভাষণ: সাহাদাত হোসেন রনি

৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য ঐতিহাসিক ভাষণ: সাহাদাত হোসেন রনি

ইতালী আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বৃহত্তর ঢাকা ইতালীর সাধারণ সম্পাদক সাহাদাত হোসেন রনি, ৭ মার্চের ভাষণ শুধু বাঙালি জাতির জন্য ঐতিহাসিক ভাষণ নয়, এটা সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য ঐতিহাসিক ভাষণ। ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাঙালি জাতির স্বাধীনতার ঠিকানা, স্বাধীনতার দিশা, স্বাধীনতার ঘোষণা তুলে ধরেননি, তিনি কিন্তু সারাবিশ্বের সমগ্র নির্যাতিত, নিপীড়িত জনগোষ্ঠীর জন্য একটি রূপরেখা রেখে গেছেন এই ভাষণের মাধ্যমে। তার এ ভাষণ পাল্টে দিয়েছে একটি দেশের মানচিত্র, জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সংগীত। এ ভাষণ মানুষকে স্বাধীনতাকামী করে তোলে। এ ভাষণ ছিল বহুমাত্রিকতায় বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। শুধু বাঙালির জন্যই নয়, বিশ্বমানবতার জন্যও অবিস্মরণীয়, অনুকরণীয় এক মহামূল্যবান দলিল। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান লাখো জনতার উদ্দেশ্যে বজ্রকণ্ঠে ১৮ মিনিটব্যাপী যে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন তা ছিল মূলত বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। তিনি একদিকে পাকিস্তানি জান্তাকে হুঁশিয়ার করেন, ‘সাত কোটি মানুষকে দাবায় রাখতে পারবা না।’ একই সাথে নিরস্ত্র বাঙালিকে শিখিয়ে দেন কীভাবে শত্রুর আঘাতে প্রতিঘাত করতে হবে, ‘জীবনের তরে রাস্তাঘাট যা যা আছে সব কিছু, আমি যদি হুকুম দেবার না পারি, তোমরা বন্ধ করে দেবে। আমরা ভাতে মারব, পানিতে মারব।’ ৭ মার্চের ভাষণটি লিখিত বক্তব্য না হলেও এটি ছিল তথ্যনির্ভর ও দিক নির্দেশনামূলক, যার মধ্যে দিয়ে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রস্তুতিপর্ব থেকে শুরু করে সমাপনী পর্যন্ত একটি পথরেখা এঁকে দিয়েছিলেন। এটি এতটাই আকর্ষণীয় ও কবিতাময় ছিল যা লাখ লাখ বাঙালিকে দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন বিসর্জন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে উৎসাহিত করেছিল। তাই আমি মনে করি ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Comments are closed.




© All rights reserved © 2020 districtnews24.Com
Design & Developed BY districtnews24.Com